দ্বিতীয় কোনো পথ নেই তো,-
জানিনা ঠিকানা।
হারিয়েছি ছবি।
নম্বরটা ভুল বলে,
টেলিফোন ও দিল ফাঁকি।
ফেসবুকে নেই সে,
অনেক তো খুঁজলাম,-
বিজ্ঞাপন দিইনি,
তবু অপেক্ষায় থাকি।
আসবে বলে,-
_________সুরজিৎ সী
দ্বিতীয় কোনো পথ নেই তো,-
জানিনা ঠিকানা।
হারিয়েছি ছবি।
নম্বরটা ভুল বলে,
টেলিফোন ও দিল ফাঁকি।
ফেসবুকে নেই সে,
অনেক তো খুঁজলাম,-
বিজ্ঞাপন দিইনি,
তবু অপেক্ষায় থাকি।
আসবে বলে,-
_________সুরজিৎ সী
ডাকত পাখি গাইত গান নাচত দিঘির জল।
আমদের ও ছিল একটি না-ঘুমোনোর দল।
মায়ের চোখে ফাঁকি দিয়ে বৈশাখী দুপুরে,
বড়শি কাঁধে শিকারি হয়ে চলতাম ঐ দূরে।
বনের ধারে ঝিলের পাড়ে বড়শি নিয়ে হাতে।
বকের মতো চুপটি করে বসতাম এক সাথে।
ঘাসফড়িংকে টোপ বানিয়ে ফাঁসিয়ে নিতাম মাছ।
হারানো সেই দিন গুলো খুব মনে পড়ে আজ।
যেই মাছটি ছেড়ে যেত সেইটা বড় হত।
এসব নিয়ে আবোলতাবোল তর্ক হত যত।
তখন যেন ওসব ছিল সব কাজেরই কাজ।
হারানো সেই দিন গুলো খুব মনে পড়ে আজ।
_____________সুরজিৎ সী
আজও রোজ সকাল হলেই সব কাজ ফেলে,
আগে মেসেজ গুলো চেক করি।
না না আশা আর মোটেই নেই,
কেমন যেন একটা অভ্যেস হয়ে গেছে।
আমিতো জানি ওদের কথা,
মেসেজরা আজ ঠিকানা বদলেছে।
আশা ভরসারা আজ থালায় রাখা কর্পূর।
শুধু একরাশ স্মৃতি পাথরের মতো
কঠিন হয়ে জমে গেছে বুকটার ভেতরে।
ওরা ছটপট করেনা, নড়েও না চড়েও না।
মাঝেমধ্যে শ্বাসনালীটা চেপে ধরে,
তাতেও ওরা অদক্ষতার পরিচয় দেয়।
বদ-অভ্যেস গুলো,-
হ্যাঁ, অনেকেই একে বদ-অভ্যেস বলে।
অভ্যেসটা বদ হোক কিংবা সৎ,
সমাজের চোখে একটা অকম্মার ঢেঁকি
করে রেখেছে আমাকে।
কয়েক দিনের প্রতীক্ষা আজ
বদ-অভ্যেসে পরিনত হল।
_________সুরজিৎ সী